Digital Voter ID Card How to Apply and Download e Voter ID Card
Digital Voter Id Card Download: এখন আর ফিজিকাল ভোটার আইডি কার্ড (Voter ID Card) সাথে রাখা প্রয়োজন নেই। নাগরিকদের সুবিধার্থে ভারতের নির্বাচন কমিশন ই-ভোটার আইডি কার্ড (e-EPIC) সুবিধা অফার করে। ই-ভোটার আইডি কার্ড বিদ্যমান ভোটার এবং নতুন ভোটার দুটির জন্যই রয়েছে। এছাড়াও, নাগরিকরা অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনি রিয়েল-টাইমে আপনার আবেদন ট্র্যাক করতে পারবেন এবং অনলাইনে ই-ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন, যার জন্য সবকিছু ঘরে বসেই করা হবে এবং কোনও সরকারি অফিসে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। আসুন আমরা এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানি।
Digital Voter Id Card: ই-ভোটার আইডি কার্ডের জন্য কীভাবে আবেদন করবেন
দেশের নাগরিকরা অফিসিয়াল ন্যাশনাল ভোটার সার্ভিস পোর্টাল (NVSP) অথবা ECI Net পোর্টালের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এর পাশাপাশি, বিদ্যমান তথ্যও আপডেট করা যাবে।
প্রথমে, অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://www.nvsp.in-এ যেতে হবে।
নতুন রেজিস্ট্রেশন জন্য, “ফর্ম 6”-এ ক্লিক করুন।
এখন আপনাকে আপনার নাম, জন্ম তারিখ এবং ঠিকানা লিখতে হবে।
এর পরে, প্রয়োজনীয় নথি এবং পাসপোর্ট আকারের ছবি আপলোড করুন।
এখন ফর্মটি জমা দিন এবং ট্র্যাকিংয়ের জন্য রেফারেন্স নম্বরটি নোট করুন।
ট্র্যাকিংয়ের জন্য, একই পেজে “ট্র্যাক অ্যাপ্লিকেশন স্ট্যাটাস”-এ ক্লিক করুন।
এখন আপনাকে আপনার রেফারেন্স নম্বর লিখতে হবে এবং আপনার রাজ্য নির্বাচন করতে হবে। তারপর লাইভ স্ট্যাটাস দেখতে জমা দিন।
প্রসেস থেকে শুরু করে ডিসপ্যাচ এবং ডেলিভারি পর্যন্ত প্রতিটি পর্যায়ে আবেদনকারী SMS নোটিফিকেশনের মাধ্যমে আপডেট পেতে থাকবে।
how to apply digital voter id card online
ই-ভোটার আইডি কার্ড কীভাবে ডাউনলোড করবেন
প্রথমে ভোটার পোর্টালে লগ ইন করুন।
তারপর আপনাকে ই-ইপিক ডাউনলোড সেকশনে যেতে হবে।
এখন আপনাকে রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে আসা OTP এর মাধ্যমে যাচাই করতে হবে।
আপনার EPIC নম্বর বা আবেদনের রেফারেন্স নম্বর লিখুন।
এছাড়াও আপনার রাজ্য নির্বাচন করুন এবং সার্চে ক্লিক করুন।
আপনি আপনার ই-ভোটার আইডি কার্ড PDF ফর্ম্যাটে ডাউনলোড করতে পারেন।
ই-ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টে এগুলি। ই-ভোটার আইডি কার্ডের জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি জেনে নিন।
ই-ভোটার আইডি কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করার জন্য পরিচয় প্রমাণের জন্য আধার কার্ড, প্যান কার্ড এবং পাসপোর্ট ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। ঠিকানা প্রমাণের জন্য বিদ্যুৎ বিল, রেশন কার্ড বা ব্যাংক পাসবুক ইত্যাদি ব্যবহার করা যেতে পারে। জন্ম শংসাপত্র, স্কুল সার্টিফিকেট এবং সাম্প্রতিক পাসপোর্ট আকারের ছবি প্রয়োজন।
Joyeeta Bhattacharya fell in love with technology at an early age, believing that technology was the secret to unlock India's limitless potential. She is currently Assistant Editor - Bangla at Digit.